Scholarship Germany

জার্মানিতে আসার ক্ষেত্রে বর্তমানে আপনার সবচেয়ে বড় সমস্যা হতে পারে বিশাল অংকের ব্লক এমাউন্ট। এছাড়াও রয়েছে দীর্ঘ ওয়েটিং পিরিয়ড। এসব দেখে অনেকে আশাহত হয়ে পড়েন, হাল ছেড়ে দেন, আবার অনেকে লেগে থাকেন দীর্ঘ সময় ধরে। কেমন হতো যদি আপনাকে ব্লক এমাউন্ট কিংবা দীর্ঘ ওয়েটিং পিরিয়ড নিয়ে ভাবতে না হতো? আমি জার্মানিতে এসেছি গত বছরের ১লা আগস্ট। জার্মানির ওয়েটিং পিরিয়ডের জন্য আমার আবেদন থেকে ভিসা পাওয়া পর্যন্ত সময় লেগেছে মাত্র ১৯ দিন। আর ব্লক এমাউন্টের কোনো প্রয়োজন হয়নি। বরং বর্তমানে আমার এবং জার্মানিতে আমার পরিবার আসলে তার সম্পূর্ণ খরচ বহন করবে জার্মান সরকার। আমার জার্নির কথা নিয়েই এই পোস্টে লিখবো। হয়তো আপনারও কাজে আসতে পারে। আমার দেশের বাইরে পড়তে আসার ইচ্ছেটা অনেকদিনের। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ক্লাস করার সময় এক শিক্ষক ক্লাসে জিজ্ঞেস করেছিলেন, কার কী হবার ইচ্ছে। আমি সবে ভর্তি হয়েছি প্রথম বর্ষে। প্রবল ইচ্ছাশক্তি নিয়ে আমি স্রোতের বিপরীতে গিয়ে উত্তর দিয়েছিলাম, আমি গবেষণা সেক্টরে কাজ করতে চাই। মুহূর্তেই আমাকে ভীষণ তাচ্ছিল্যের মুখে পড়তে হয়। এরপর অনেকটা জেদ করেই গবেষণা কাজে যুক্ত হয়ে যাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি...