গণিত এর সকল সূত্র
বীজগাণিতিক সূত্রাবলী
• (a+b)²= a²+2ab+b²
• (a+b)²= (a-b)²+4ab
• (a-b)²= a²-2ab+b²
• (a-b)²= (a+b)²-4ab
• a² + b²= (a+b)²-2ab
• a² + b²= (a-b)²+2ab
• a²-b²= (a +b)(a -b)
• 2(a²+b²)= (a+b)²+(a-b)²
• 4ab = (a+b)²-(a-b)²
• ab = {(a+b)/2}²-{(a-b)/2}²
• (a+b+c)² = a²+b²+c²+2(ab+bc+ca)
• (a+b)³ = a³+3a²b+3ab²+b³
• (a+b)³ = a³+b³+3ab(a+b)
• a-b)³= a³-3a²b+3ab²-b³
• (a-b)³= a³-b³-3ab(a-b)
• a³+b³= (a+b) (a²-ab+b²)
• a³+b³= (a+b)³-3ab(a+b)
• a³-b³ = (a-b) (a²+ab+b²)
• a³-b³ = (a-b)³+3ab(a-b)
• (a² + b² + c²) = (a + b + c)² – 2(ab + bc + ca)
• 2 (ab + bc + ca) = (a + b + c)² – (a² + b² + c²)
• (a + b + c)³ = a³ + b³ + c³ + 3 (a + b) (b + c) (c + a)
• a³ + b³ + c³ – 3abc =(a+b+c)(a² + b²+ c²–ab–bc– ca)
• a3 + b3 + c3 – 3abc =½ (a+b+c) { (a–b)²+(b–c)²+(c–a)²}
• (x + a) (x + b) = x² + (a + b) x + ab
• (x + a) (x – b) = x² + (a – b) x – ab
• (x – a) (x + b) = x² + (b – a) x – ab
• (x – a) (x – b) = x² – (a + b) x + ab
• (x+p) (x+q) (x+r) = x³ + (p+q+r) x² + (pq+qr+rp) x +pqr
• bc (b-c) + ca (c- a) + ab (a – b) = – (b – c) (c- a) (a – b)
• a² (b- c) + b² (c- a) + c² (a – b) = -(b-c) (c-a) (a – b)
• a (b² – c²) + b (c² – a²) + c (a² – b²) = (b – c) (c- a) (a – b)
• a³ (b – c) + b³ (c-a) +c³ (a -b) =- (b-c) (c-a) (a – b)(a + b + c)
• b²-c² (b²-c²) + c²a²(c²-a²)+a²b²(a²-b²)=-(b-c) (c-a) (a-b) (b+c) (c+a) (a+b)
• (ab + bc+ca) (a+b+c) – abc = (a + b)(b + c) (c+a)
• (b + c)(c + a)(a + b) + abc = (a + b +c) (ab + bc + ca)
আয়তক্ষেত্র
• আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (দৈর্ঘ্য × প্রস্থ) বর্গ একক
• আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = 2 (দৈর্ঘ্য+প্রস্থ)একক
• আয়তক্ষেত্রের কর্ণ = √(দৈর্ঘ্য²+প্রস্থ²)একক
• আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য= ক্ষেত্রফল÷প্রস্ত একক
• আয়তক্ষেত্রের প্রস্ত= ক্ষেত্রফল÷দৈর্ঘ্য একক
বর্গক্ষেত্র
• বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (যে কোন একটি বাহুর দৈর্ঘ্য)² বর্গ একক
• বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = 4 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
• বর্গক্ষেত্রের কর্ণ=√2 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
• বর্গক্ষেত্রের বাহু=√ক্ষেত্রফল বা পরিসীমা÷4 একক
ত্রিভূজ
• সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = √¾×(বাহু)²
• সমবাহু ত্রিভূজের উচ্চতা = √3/2×(বাহু)
• বিষমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = √s(s-a) (s-b) (s-c)
এখানে a, b, c ত্রিভুজের তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য, s=অর্ধপরিসীমা
• পরিসীমা 2s=(a+b+c)
• সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½
(ভূমি×উচ্চতা) বর্গ একক
• সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½(a×b)
এখানে ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় a এবং b.
• সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = 2√4b²-a²/4 এখানে, a= ভূমি; b= অপর বাহু।
• ত্রিভুজের উচ্চতা = 2(ক্ষেত্রফল/ভূমি)
• সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ =√ লম্ব²+ভূমি²
• লম্ব =√অতিভূজ²-ভূমি²
• ভূমি = √অতিভূজ²-লম্ব²
• সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের উচ্চতা = √b² – a²/4
এখানে a= ভূমি; b= সমান দুই বাহুর দৈর্ঘ্য।
• ত্রিভুজের পরিসীমা=তিন বাহুর সমষ্টি
রম্বস
• রম্বসের ক্ষেত্রফল = ½× (কর্ণদুইটির গুণফল)
• রম্বসের পরিসীমা = 4× এক বাহুর দৈর্ঘ্য
সামান্তরিক
• সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা =
• সামান্তরিকের পরিসীমা = 2×(সন্নিহিত বাহুদ্বয়ের সমষ্টি)
ট্রাপিজিয়াম
• ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল =½×(সমান্তরাল বাহু দুইটির যােগফল)×উচ্চতা
ঘনক
• ঘনকের ঘনফল = (যেকোন বাহু)³ ঘন একক
• ঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 6× বাহু² বর্গ একক
• ঘনকের কর্ণ = √3×বাহু একক
আয়তঘনক
• আয়তঘনকের ঘনফল = (দৈৰ্ঘা×প্রস্ত×উচ্চতা) ঘন একক
• আয়তঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 2(ab + bc + ca) বর্গ একক
[ যেখানে a = দৈর্ঘ্য b = প্রস্ত c = উচ্চতা ]
• আয়তঘনকের কর্ণ = √a²+b²+c² একক
• চারি দেওয়ালের ক্ষেত্রফল = 2(দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)×উচ্চতা
বৃত্ত
• বৃত্তের ক্ষেত্রফল = πr²=22/7r² {এখানে π=ধ্রুবক 22/7, বৃত্তের ব্যাসার্ধ= r}
• বৃত্তের পরিধি = 2πr
• গোলকের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল = 4πr² বর্গ একক
• গোলকের আয়তন = 4πr³÷3 ঘন একক
• h উচ্চতায় তলচ্চেদে উৎপন্ন বৃত্তের ব্যাসার্ধ = √r²-h² একক
• বৃত্তচাপের দৈর্ঘ্য s=πrθ/180° ,
এখানে θ =কোণ
সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডার / বেলন
সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডারের ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
• সিলিন্ডারের আয়তন = πr²h
• সিলিন্ডারের বক্রতলের ক্ষেত্রফল (সিএসএ) = 2πrh।
• সিলিন্ডারের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল (টিএসএ) = 2πr (h + r)
সমবৃত্তভূমিক কোণক
সমবৃত্তভূমিক ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
• কোণকের বক্রতলের ক্ষেত্রফল= πrl বর্গ একক
• কোণকের সমতলের ক্ষেত্রফল= πr(r+l) বর্গ একক
• কোণকের আয়তন= ⅓πr²h ঘন একক
আরও কিছু,
• বহুভুজের কর্ণের সংখ্যা= n(n-3)/2
• বহুভুজের কোণগুলির সমষ্টি=(2n-4)সমকোণ,এখানে n=বাহুর সংখ্যা
• চতুর্ভুজের পরিসীমা=চার বাহুর সমষ্টি
ত্রিকোণমিতির সূত্রাবলী
• sinθ=लম্ব/অতিভূজ
• cosθ=ভূমি/অতিভূজ
• taneθ=लম্ব/ভূমি
• cotθ=ভূমি/লম্ব
• secθ=অতিভূজ/ভূমি
• cosecθ=অতিভূজ/লম্ব
• sinθ=1/cosecθ, cosecθ=1/sinθ
• cosθ=1/secθ, secθ=1/cosθ
• tanθ=1/cotθ, cotθ=1/tanθ
• sin²θ + cos²θ= 1
• sin²θ = 1 – cos²θ
• cos²θ = 1- sin²θ
• sec²θ – tan²θ = 1
• sec²θ = 1+ tan²θ
• tan²θ = sec²θ – 1
• cosec²θ – cot²θ = 1
• cosec²θ = cot²θ + 1
• cot²θ = cosec²θ – 1
বিয়ােগের সূত্রাবলি
• বিয়ােজন-বিয়োজ্য =বিয়োগফল।
• বিয়ােজন=বিয়ােগফ + বিয়ােজ্য
• বিয়ােজ্য=বিয়ােজন-বিয়ােগফল
গুণের সূত্রাবলি
• গুণফল =গুণ্য × গুণক
• গুণক = গুণফল ÷ গুণ্য
• গুণ্য= গুণফল ÷ গুণক
ভাগের সূত্রাবলি
নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে;
• ভাজ্য= ভাজক × ভাগফল + ভাগশেষ।
• ভাজ্য= (ভাজ্য— ভাগশেষ) ÷ ভাগফল।
• ভাগফল = (ভাজ্য — ভাগশেষ)÷ ভাজক।
নিঃশেষে বিভাজ্য হলে;
• ভাজক= ভাজ্য÷ ভাগফল।
• ভাগফল = ভাজ্য ÷ ভাজক।
• ভাজ্য = ভাজক × ভাগফল।
ভগ্নাংশের ল.সা.গু ও গ.সা.গু সূত্রাবলী
• ভগ্নাংশের গ.সা.গু = লবগুলাের গ.সা.গু / হরগুলাের ল.সা.গু
• ভগ্নাংশের ল.সা.গু =লবগুলাের ল.সা.গু /হরগুলার গ.সা.গু
• ভগ্নাংশদ্বয়ের গুণফল = ভগ্নাংশদ্বয়ের ল.সা.গু × ভগ্নাংশদ্বয়ের গ.সা.গু.
গড় নির্ণয়
• গড় = রাশি সমষ্টি /রাশি সংখ্যা
• রাশির সমষ্টি = গড় ×রাশির সংখ্যা
• রাশির সংখ্যা = রাশির সমষ্টি ÷ গড়
• আয়ের গড় = মােট আয়ের পরিমাণ / মােট লােকের সংখ্যা
• সংখ্যার গড় = সংখ্যাগুলাের যােগফল /সংখ্যার পরিমান বা সংখ্যা
• ক্রমিক ধারার গড় =শেষ পদ +১ম পদ /2
সুদকষার পরিমান নির্নয়ের সূত্রাবলী
• সুদ = (সুদের হার×আসল×সময়) ÷১০০
• সময় = (100× সুদ)÷ (আসল×সুদের হার)
• সুদের হার = (100×সুদ)÷(আসল×সময়)
• আসল = (100×সুদ)÷(সময়×সুদের হার)
• আসল = {100×(সুদ-মূল)}÷(100+সুদের হার×সময় )
• সুদাসল = আসল + সুদ
• সুদাসল = আসল ×(1+ সুদের হার)× সময় |[চক্রবৃদ্ধি সুদের ক্ষেত্রে]।
লাভ-ক্ষতির এবং ক্রয়-বিক্রয়ের সূত্রাবলী
• লাভ = বিক্রয়মূল্য-ক্রয়মূল্য
• ক্ষতি = ক্রয়মূল্য-বিক্রয়মূল্য
• ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য-লাভ
অথবা
ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য + ক্ষতি
• বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য + লাভ
অথবা
বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য-ক্ষতি
1-100 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যামনে রাখার সহজ উপায়
শর্টকাট :- 44 -22 -322-321
• 1থেকে100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=25টি
• 1থেকে10পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=4টি 2,3,5,7
• 11থেকে20পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=4টি 11,13,17,19
• 21থেকে30পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 23,29
• 31থেকে40পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 31,37
• 41থেকে50পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=3টি 41,43,47
• 51থেকে 60পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 53,59
• 61থেকে70পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 61,67
• 71থেকে80 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=3টি 71,73,79
• 81থেকে 90পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=2টি 83,89
• 91থেকে100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা=1টি 97
• 1-100 পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা 25 টিঃ
2,3,5,7,11,13,17,19,23,29,31,37,41,43,47,53,59,61,67,71,73,79,83,89,97
• 1-100পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার যোগফল
1060
গতিবেগ
• কোন কিছুর গতিবেগ= অতিক্রান্ত দূরত্ব/সময়
• অতিক্রান্ত দূরত্ব = গতিবেগ×সময়
• সময়= মোট দূরত্ব/বেগ
• স্রোতের অনুকূলে নৌকার কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ + স্রোতের গতিবেগ।
• স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার কার্যকরী গতিবেগ = নৌকার প্রকৃত গতিবেগ – স্রোতের গতিবেগ
সরল সুদ
যদি আসল=P, সময়=T, সুদের হার=R, সুদ-আসল=A হয়, তাহলে;
• সুদের পরিমাণ= PRT/100
• আসল= 100×সুদ-আসল(A)/100+TR
• নৌকার গতি স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 10 কি.মি. এবং স্রোতের প্রতিকূলে 2 কি.মি.। স্রোতের বেগ কত?
টেকনিকঃ স্রোতের বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ – স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ) /2 = (10 – 2)/2= = 4 কি.মি.
• একটি নৌকা স্রোতের অনুকূলে ঘন্টায় 8 কি.মি.এবং স্রোতের প্রতিকূলে ঘন্টায় 4 কি.মি.যায়। নৌকার বেগ কত?
টেকনিকঃ নৌকার বেগ = (স্রোতের অনুকূলে নৌকার বেগ+স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ)/2= (8 + 4)/2=6 কি.মি.
• নৌকা ও স্রোতের বেগ ঘন্টায় যথাক্রমে 10 কি.মি. ও 5 কি.মি.। নদীপথে 45 কি.মি. পথ একবার গিয়ে ফিরে আসতে কত সময় লাগবে?
টেকনিকঃ মােট সময় = [(মােট দূরত্ব/ অনুকূলে বেগ) + (মােট দূরত্ব/প্রতিকূলে বেগ)]
উত্তর:স্রোতের অনুকূলে নৌকারবেগ = (10+5) = 15 কি.মি.
স্রোতের প্রতিকূলে নৌকার বেগ = (10-5) = 5কি.মি.
[(45/15) +(45/5)]
= 3+9
=12 ঘন্টা
সমান্তর ধারার ক্রমিক সংখ্যার যোগফল
(যখন সংখ্যাটি1 থেকে শুরু)1+2+3+4+……+n হলে এরূপ ধারার সমষ্টি= [n(n+1)/2]
n=শেষ সংখ্যা বা পদ সংখ্যা s=যোগফল
Advertisements
প্রশ্নঃ 1+2+3+….+100 =?
সমাধানঃ[n(n+1)/2]
= [100(100+1)/2]
= 5050
• সমান্তর ধারার বর্গ যোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে,-
প্রথম n পদের বর্গের সমষ্টি
S= [n(n+1)2n+1)/6]
(যখন 1² + 2²+ 3² + 4²…….. +n²)
প্রশ্নঃ(1² + 3²+ 5² + ……. +31²) সমান কত?
সমাধানঃ S=[n(n+1)2n+1)/6]
= [31(31+1)2×31+1)/6]
=31
• সমান্তর ধারার ঘনযোগ পদ্ধতির ক্ষেত্রে-
প্রথম n পদের ঘনের সমষ্টি S= [n(n+1)/2]2
(যখন 1³+2³+3³+………….+n³)
প্রশ্নঃ1³+2³+3³+4³+…………+10³=?
সমাধানঃ [n(n+1)/2]2
= [10(10+1)/2]2
= 3025
• পদ সংখ্যা ও পদ সংখ্যার সমষ্টি নির্নয়ের ক্ষেত্রেঃ
পদ সংখ্যা N= [(শেষ পদ – প্রথম পদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি] +1
প্রশ্নঃ5+10+15+…………+50=?
সমাধানঃ পদসংখ্যা = [(শেষ পদ – প্রথমপদ)/প্রতি পদে বৃদ্ধি]+1
= [(50 – 5)/5] + 1
=10
সুতরাং পদ সংখ্যার সমষ্টি
= [(5 + 50)/2] ×10
= 275
• n তম পদ=a + (n-1)d
এখানে, n =পদসংখ্যা, a = 1ম পদ, d= সাধারণ অন্তর
প্রশ্নঃ 5+8+11+14+…….ধারাটির কোন পদ 302?
সমাধানঃ ধরি, n তম পদ =302
বা, a + (n-1)d=302
বা, 5+(n-1)3 =302
বা, 3n=300
বা, n=100
• সমান্তর ধারার ক্রমিক বিজোড় সংখ্যার যোগফল-S=M² এখানে,M=মধ্যেমা=(1ম সংখ্যা+শেষ সংখ্যা)/2
প্রশ্নঃ1+3+5+…….+19=কত?
সমাধানঃ S=M²
={(1+19)/2}²
=(20/2)²
=100
বর্গ
• ²=1,(11)²=121,(111)²=12321,(1111)²=1234321,(11111)²=123454321
নিয়ম-যতগুলো 1 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে 1 থেকে শুরু করে পর পর সেই সংখ্যা পর্যন্ত লিখতে হবে এবং তারপর সেই সংখ্যার পর থেকে অধঃক্রমে পরপর সংখ্যাগুলো লিখে 1 সংখ্যায় শেষ করতে হবে।
• (3)²=9,(33)²=1089,(333)²=110889,(3333)²=11108889,(33333)²=1111088889
যতগুলি 3 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 9 এবং 9 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 3 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 8, তার পর বাঁদিকে একটি 0 এবং বাঁদিকে 8 এর সমসংখ্যক 1 বসবে।
• (6)²=36,(66)²=4356,(666)²=443556,(6666)²=44435556,(66666)²=4444355556
যতগুলি 6 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 6 এবং 6 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 6 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 5, তার পর বাঁদিকে একটি 3 এবং বাঁদিকে 5 এর সমসংখ্যক 4 বসবে।
• (9)²=81,(99)²=9801,(999)²=998001,(9999)²=99980001,(99999)²=9999800001
যতগুলি 9 পাশাপাশি নিয়ে বর্গ করা হবে, বর্গ ফলে এককের ঘরে 1 এবং 1 এর বাঁদিকে তার চেয়ে (যতগুলো 9 থাকবে) একটি কম সংখ্যক 0, তার পর বাঁদিকে একটি 8 এবং বাঁদিকে 0 এর সমসংখ্যক 9 বসবে।
জনক≠Father
• Numerology (সংখ্যাতত্ত্ব)- Pythagoras(পিথাগোরাস)
• Geometry(জ্যামিতি)- Euclid(ইউক্লিড)
• Calculus(ক্যালকুলাস)- Newton(নিউটন)
• Matrix(ম্যাট্রিক্স) – Arthur Cayley(অর্থার ক্যালে)
• Trigonometry(ত্রিকোণমিতি)Hipparchus(হিপ্পারচাস)
• Arithmetic(পাটিগণিত) Brahmagupta(ব্রহ্মগুপ্ত)
• Algebra(বীজগণিত)- Muhammad ibn Musa al-Khwarizmi(মােহাম্মদ মুসা আল খারিজমী)
• Logarithm(লগারিদম)- John Napier(জন নেপিয়ার)
• Set theory(সেট তত্ত্ব)- George Cantor(জর্জ ক্যান্টর)
• Zero(শূন্য)- Brahmagupta(ব্রহ্মগুপ্ত)
অঙ্কের ইংরেজি শব্দ-পাটিগণিত ও পরিমিতি
অঙ্ক-Digit, অনুপাত-Ratio, মৌলিক সংখ্যা—Prime number, পূর্ণবর্গ-Perfect square,উৎপাদক-Factor,ক্রমিক সমানুপাতী—Continued proportion, ক্রয়মূল্য -Cost price, ক্ষতি-Loss, গড়-Average, গতিবেগ-Velocity, গুণফল-Product, গ,সা,গু-Highest Common Factor, ঘাত-Power, ঘনমূল—Cube root, ঘনক-Cube, ঘনফল-Volume, পূর্নসংখ্যা-Integer, চাপ-Arc, চোঙ-Cylinder, জ্যা-Chord, জোড় সংখ্যা-Even number, ধ্রুবক-Constant, পরিসীমা-Perimeter, বাস্তব-Real, বর্গমূল-Square root, ব্যস্ত অনুপাত—Inverse ratio, বিজোড়সংখ্যা—Odd number, বিক্রয়মূল্য -Selling price, বীজগণিত—Algebra, মূলদ Rational, মধ্য সমানুপাতী -Mean proportional, যােগফল=Sum
ল,সা,গু-Lowest Common Multiple, লব-Numerator, শতকরা-Percentage, সমানুপাত-Proportion, সমানুপাতী-Proportional, সুদ-Interest, হর-Denominator,
জ্যামিতি
অতিভূজ—Hypotenuse, অন্তঃকোণ-Internal angle, অর্ধবৃত্ত-Semi-circle, অন্ত ব্যাসার্ধ-In-radius, আয়তক্ষেত্র-Rectangle, উচ্চতা-Height, কর্ণ–Diagonal, কোণ-Angle, কেন্দ্র-Centre, গােলক-Sphere, চতুর্ভুজ-Quadrilateral, চোঙ-Cylinder,জ্যামিতি-Geometry,দৈর্ঘ্য-Length, পঞ্চভূজ -Pentagon, প্রস্থ-Breadth,পূরককোন-Complementary angles, বাহু-Side, বৃত্ত-Circle, ব্যাসার্ধ-Radius, ব্যাস-Diameter, বহুভূজ-Polygon, বর্গক্ষেত্র—Square, বহি:স্থ External, শঙ্কু-Cone, সমকোণ-Right angle, সমবাহু ত্রিভূজ-Equilateral triangle, অসমবাহু ত্রিভূজ—Scalene triangle, সমদ্বিবাহু ত্রিভূজ-isosceles Triangle,সমকোণী ত্রিভুজ Right angled triangle, সূক্ষ্মকোণী-Acute angled triangle, স্থূলকোণী ত্রিভুজ Obtuse angled triangle, সমান্তরাল—Parallel, সরলরেখা—Straight line, সম্পূরক কোণ—Supplementary angles, সদৃশকোণী-Equiangular
রোমান সংখ্যা≠ Roman Numerals
1:I,2: II,3: III,4: IV,5: V,6: VI,7: VII,8: VIII,9: IX,10: X,11: XI,12: XII,13: XIII,14: XIV,15: XV,16: XVI,17: XVII,18: XVIII,19: XIX,20: XX,30: XXX,40: XL,50: L,60: LX,70: LXX,80: LXXX,90: XC,100: C,200: CC,300: CCC,400: CD,500: D,600: DC, 700:DCC,800: DCCC,900: CM,1000:M
আরও কিছু টেকনিক
• জোড় সংখ্যা + জোড় সংখ্যা = জোড়
সংখ্যা।
যেমনঃ 2 + 6 = 8.
• জোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
বিজোড় সংখ্যা।
যেমনঃ 6 + 7 = 13.
• বিজোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
জোড় সংখ্যা।
যেমনঃ 3 + 5 = 8.
• জোড় সংখ্যা × জোড় সংখ্যা = জোড়
সংখ্যা।
যেমনঃ 6 × 8 = 48.
• জোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা = জোড়
সংখ্যা।
যেমনঃ 6 × 7 = 42
• বিজোড় সংখ্যা × বিজোড় সংখ্যা =
বিজোড় সংখ্যা।
যেমনঃ 3 × 9 = 27